পৌর কাউন্সিলর সাখাওয়াত আলম মুকুল সহ ৯ জন হাইকোর্টের রায়ে জামিনে মুক্ত...
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী পৌরসভার কাউন্সিলর সাখাওয়াত আলম মুকুলসহ ৯ জন মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে জামিনে মুক্ত হয়েছেন।
সোমবার (২৩ জানুয়ারী) হাইকোর্টের এক রায়ে জামিন লাভ করেন তারা।
জানা গেছে, গত ১৬ জানুয়ারী সরিষাবাড়ী উপজেলা মডেল মসজিদ ও সংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোবাইলে ছবি তোলা নিয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠিানের আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুল হাসান জনি’র সাথে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে অজ্ঞাত নামা লোকদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।এখানে ডা: মুরাদ হাসান এমপি’র কোনো কর্মী-সর্মথকরা হট্রোগোলের সাথে সম্পৃক্ত ছিল না। বরং পুলিশসহ ডা: মুরাদ হাসান এমপি’র সর্মথকরা পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। এ সময় স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলে। এর পরেও বুধবার (১৮ জানুয়ারী) ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুল হাসান জনি বাদী হয়ে পৌর কাউন্সিলর সাখাওয়াত আলম মুকুলকে প্রধান আসামী করে পৌর যুবলীগের সাধারন সম্পাদক সুমন চাকলাদার, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ,সরিষাবাড়ী উপজেলা শাখা’র সাধারন সম্পাদক নাইমুর রহমান দূর্জয়, সহ হারুন,বাবু,মুন্না,আব্দুল কাদের,বেলাল,ইমরান,সুমন সহ ১১জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৪০/৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে সরিষাবাড়ী থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। সরিষাবাড়ী থানার মামলা নং-০৯,তারিখ-১৮/০১/২০২৩ইং। দায়ের করা ওই মামলায় সরিষাবাড়ী থানা পুলিশ মুন্না ও বেলাল নামে দুই জনকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে সোপর্দ করলে তারা আদালতের মাধ্যমে জামিনে মুক্ত হন। মিথ্যা মামলা দায়ের করায় ভুক্তভোগী পরিবারসহ আওয়ামীলীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং সচেতনমহলের মাঝে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করে। ২৬ জানুয়ারি সোমবার ওই মামলার প্রধান আসামী পৌর কাউন্সিলর সাখাওয়াত আলম মুকুলসহ ৯জন মহামান্য হাইকোটের মাধ্যমে জামিনে মুক্ত হওয়ায় স্বস্তি ফিরে এসেছে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের মাঝে।
No comments